আইসোটোপ
প্রশ্ন-১: আইসোটোপ কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য গুলো লিখ।
উত্তর: কোন মৌলের একাধিক পরমানু যাদের পারমানবিক সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোপ বলে। যেমন, হাইড্রোজেনের তিনটি আইসোটোপ হলো-
H= হাইড্রোজেন বা প্রোটিয়াম, D = ডিউটেরিয়াম, T = টিট্রিয়াম
১. আইসোটোপ সমূহ একই মৌলের পরমানু।
২. তাদের পারমানবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন। কারণ নিউট্রন সংখ্যা পরস্পর থেকে ভিন্ন।
৩. পারমানবিক সংখ্যা একই হওয়ায় পরস্পরের আইসোটোপসমূহ পর্যায় সারনিতে একই অবস্থানে থাকে। এজন্য এদের নাম আইসোটোপ । গ্রীক ভাষায় iso মানে একই এবং tope মানে স্থান।
প্রশ্ন-২: আইসোবার কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য গুলো লিখ।
উত্তর: যে সকল পরমানুর ভর সংখ্যা বা নিউক্লিয়ন সংখ্যা ( অর্থাৎ প্রোটন ও নিউট্রনের মিলিত সংখ্যা) একই কিন্তু পারমানবিক সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে পরস্পরের আইসোবার বলে। অর্থাৎ আইসোবার সমূহ ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমানু। যেমন টেলুরিয়াম (Te) ও আয়োডিন (I) পরস্পরের আইসোবার।
* আসোবারের বৈশিষ্ট্য :
১. আসোবারের সমূহ ভিন্ন মৌলের পরমানু।
২. তাদের পারমানবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন কিন্তু ভর সংখ্যা একই।
৩. পারমানবিক সংখ্যা ভিন্ন হওয়ায় পরস্পরের আইসোবার সমূহ পর্যায় সারনিতে ভিন্ন অবস্থানে থাকে।
প্রশ্ন-৩: আইসোটোন কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য গুলো লিখ।
উত্তর: যে সব পরমানুর নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু পারমানবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন তাদের পরস্পরের আইসোটোন বলে। যেমন- এবং উভয় পরমানুতে নিউট্রনের সংখ্যা একই । তাই এরা পরস্পর আইসোটোন।
আসোটোনের বৈশিষ্ট্য :
১. আইসোটোন সমূহ ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমানু।
২. তাদের পারমানবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা একই।
৩. পারমানবিক সংখ্যা ভিন্ন হওয়ায় পরস্পরের আইসোটোন সমূহ পর্যায় সারনিতে ভিন্ন অবস্থানে থাকে।
উত্তর: কোন মৌলের একাধিক পরমানু যাদের পারমানবিক সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোপ বলে। যেমন, হাইড্রোজেনের তিনটি আইসোটোপ হলো-
H= হাইড্রোজেন বা প্রোটিয়াম, D = ডিউটেরিয়াম, T = টিট্রিয়াম
১. আইসোটোপ সমূহ একই মৌলের পরমানু।
২. তাদের পারমানবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন। কারণ নিউট্রন সংখ্যা পরস্পর থেকে ভিন্ন।
৩. পারমানবিক সংখ্যা একই হওয়ায় পরস্পরের আইসোটোপসমূহ পর্যায় সারনিতে একই অবস্থানে থাকে। এজন্য এদের নাম আইসোটোপ । গ্রীক ভাষায় iso মানে একই এবং tope মানে স্থান।
প্রশ্ন-২: আইসোবার কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য গুলো লিখ।
উত্তর: যে সকল পরমানুর ভর সংখ্যা বা নিউক্লিয়ন সংখ্যা ( অর্থাৎ প্রোটন ও নিউট্রনের মিলিত সংখ্যা) একই কিন্তু পারমানবিক সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে পরস্পরের আইসোবার বলে। অর্থাৎ আইসোবার সমূহ ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমানু। যেমন টেলুরিয়াম (Te) ও আয়োডিন (I) পরস্পরের আইসোবার।
* আসোবারের বৈশিষ্ট্য :
১. আসোবারের সমূহ ভিন্ন মৌলের পরমানু।
২. তাদের পারমানবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন কিন্তু ভর সংখ্যা একই।
৩. পারমানবিক সংখ্যা ভিন্ন হওয়ায় পরস্পরের আইসোবার সমূহ পর্যায় সারনিতে ভিন্ন অবস্থানে থাকে।
প্রশ্ন-৩: আইসোটোন কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য গুলো লিখ।
উত্তর: যে সব পরমানুর নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু পারমানবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন তাদের পরস্পরের আইসোটোন বলে। যেমন- এবং উভয় পরমানুতে নিউট্রনের সংখ্যা একই । তাই এরা পরস্পর আইসোটোন।
আসোটোনের বৈশিষ্ট্য :
১. আইসোটোন সমূহ ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমানু।
২. তাদের পারমানবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা একই।
৩. পারমানবিক সংখ্যা ভিন্ন হওয়ায় পরস্পরের আইসোটোন সমূহ পর্যায় সারনিতে ভিন্ন অবস্থানে থাকে।

No comments