টিপস
শিক্ষার্থী বন্ধুরা,
আমরা অনেকেই চাই খুব সহজে সব কিছু মনে রাখতে।
কিন্তু তা কিভাবে সম্ভব তা আমার জানা নেই। তবে আমি আজ গোছালো ভাবে পড়ালেখা করার কিছু টিপস দিব আশা করি কাজে লাগবে।
.
আমাদের মস্তিষ্ক এক বিচিত্র তথা জটিল কারখানা এবং এর কাজ করার ক্ষমতা অপরিসীম। একে কাজে লাগাতে হলে আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। তবে নিয়মিত চর্চার বিকল্প নেই। আমরা মস্তিষ্কের অতি সামান্য অংশই মাত্র ব্যবহার করে থাকি। শতকরা হিসেবে মাত্র ৫ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশ। বিশ্বের বড় বড় বিজ্ঞানী তথা মেধাবী ব্যক্তিরা সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশ মস্তিষ্ককে কাজে লাগাতে পেরেছেন ।
.
মস্তিষ্কের সঠিক ব্যাবহারের জন্যঃ-
নিজের ওপর বিশ্বাস রাখো। সহজ কথায়,
‘আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে।’
এখনই কাজ শুরু করো, এখনই।
.
ঘুমের সময় নির্ধারণ করতে হবে এবং তা করতে হবে তোমার ‘বায়োলজিক্যাল ক্লক’ অনুযায়ী। নিয়মিত ও যথেষ্ট।
.
সকাল হচ্ছে উত্তম সময় পড়ালেখা মনে রাখার। আরো অধিক উত্তম সময় হচ্ছে, সূর্যোদয়ের এক ঘণ্টা পূর্বে।
প্রথমে শব্দ করে পড়তে হবে। এরপর ইচ্ছে হলে শব্দহীনভাবে পড়তে পারো।
প্রথমে সম্পূর্ণ বিষয়টি একবার/দু’বার মনোযোগ সহকারে পড়ে তারপর দু’তিন লাইন করে মুখস্ত করো ।
একটানা অনেকক্ষণ পড়তে হলে মাঝখানে বিরতি দেয়া উত্তম। এক কিংবা দু’ঘণ্টা পর পর অন্তত পাঁচ মিনিট বিরতি দিতে হবে। এ সময় একটা গান শুনতে পারেন কিংবা সটান শুয়ে পড়তে পা্রো।
.
পছন্দের তালিকায় মিষ্টি জাতীয় খাবার রাখো। চিনির শরবত, সঙ্গে লেবু। কিংবা শুধু লেবুর শরবত। গ্লুকোজ পানিও পান করতে পারো। সাবধান! ডায়াবেটিক থাকলে অবশ্যই এসব পরিহার করবে। খাবার তালিকায় সবুজ শাকসবজি , ফলফলাদি রাখো । স্বাভাবিক পুষ্টিকর খাবার খেতে চেষ্টা করো । ধূমপান পরিহার করো।
.
অল্প হলেও প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ো ।
কম হলেও প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হালকা শরীরচর্চা করো।
প্রতিদিন অন্তত ৫-৭ মিনিট মন খুলে হাসো।
অযথা কথা পরিহার করো।
অতিরিক্ত রাত করে ঘুমোতে যাবে না ।
পড়াতে মন না বসলেও প্রথম প্রথম অনিচ্ছা সত্ত্বেও পড়তে বসো ।
────
#courtesy : আয়েশা সিদ্দিকা টিপস
আমরা অনেকেই চাই খুব সহজে সব কিছু মনে রাখতে।
কিন্তু তা কিভাবে সম্ভব তা আমার জানা নেই। তবে আমি আজ গোছালো ভাবে পড়ালেখা করার কিছু টিপস দিব আশা করি কাজে লাগবে।
.
আমাদের মস্তিষ্ক এক বিচিত্র তথা জটিল কারখানা এবং এর কাজ করার ক্ষমতা অপরিসীম। একে কাজে লাগাতে হলে আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। তবে নিয়মিত চর্চার বিকল্প নেই। আমরা মস্তিষ্কের অতি সামান্য অংশই মাত্র ব্যবহার করে থাকি। শতকরা হিসেবে মাত্র ৫ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশ। বিশ্বের বড় বড় বিজ্ঞানী তথা মেধাবী ব্যক্তিরা সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশ মস্তিষ্ককে কাজে লাগাতে পেরেছেন ।
.
মস্তিষ্কের সঠিক ব্যাবহারের জন্যঃ-
নিজের ওপর বিশ্বাস রাখো। সহজ কথায়,
‘আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে।’
এখনই কাজ শুরু করো, এখনই।
.
ঘুমের সময় নির্ধারণ করতে হবে এবং তা করতে হবে তোমার ‘বায়োলজিক্যাল ক্লক’ অনুযায়ী। নিয়মিত ও যথেষ্ট।
.
সকাল হচ্ছে উত্তম সময় পড়ালেখা মনে রাখার। আরো অধিক উত্তম সময় হচ্ছে, সূর্যোদয়ের এক ঘণ্টা পূর্বে।
প্রথমে শব্দ করে পড়তে হবে। এরপর ইচ্ছে হলে শব্দহীনভাবে পড়তে পারো।
প্রথমে সম্পূর্ণ বিষয়টি একবার/দু’বার মনোযোগ সহকারে পড়ে তারপর দু’তিন লাইন করে মুখস্ত করো ।
একটানা অনেকক্ষণ পড়তে হলে মাঝখানে বিরতি দেয়া উত্তম। এক কিংবা দু’ঘণ্টা পর পর অন্তত পাঁচ মিনিট বিরতি দিতে হবে। এ সময় একটা গান শুনতে পারেন কিংবা সটান শুয়ে পড়তে পা্রো।
.
পছন্দের তালিকায় মিষ্টি জাতীয় খাবার রাখো। চিনির শরবত, সঙ্গে লেবু। কিংবা শুধু লেবুর শরবত। গ্লুকোজ পানিও পান করতে পারো। সাবধান! ডায়াবেটিক থাকলে অবশ্যই এসব পরিহার করবে। খাবার তালিকায় সবুজ শাকসবজি , ফলফলাদি রাখো । স্বাভাবিক পুষ্টিকর খাবার খেতে চেষ্টা করো । ধূমপান পরিহার করো।
.
অল্প হলেও প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ো ।
কম হলেও প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হালকা শরীরচর্চা করো।
প্রতিদিন অন্তত ৫-৭ মিনিট মন খুলে হাসো।
অযথা কথা পরিহার করো।
অতিরিক্ত রাত করে ঘুমোতে যাবে না ।
পড়াতে মন না বসলেও প্রথম প্রথম অনিচ্ছা সত্ত্বেও পড়তে বসো ।
────
#courtesy : আয়েশা সিদ্দিকা টিপস

No comments